The Chalk Man C.J. Tudor-দ্য চক ম্যান সি.যে. টিউডর

Photo of author

By Nj Disha

The Chalk Man C.J. Tudor দ্যা চক ম্যান

দ্যা চক ম্যান বইটি শুরু হয়েছে প্রারম্ভ নামক প্রচ্ছদ দিয়ে। প্রচ্ছদের শুরুতেই বলা হয়েছে একটি মেয়ের মাথা পরে আছে পাতার স্তুপের ওপর। জঙ্গলের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে মেয়েটির দেহাবশেষ।  শহরের লোকজন আর পুলিশের বহু খোঁজার পরও মেয়েটির মাথা খুঁজে পাওয়া যায়নি। তার দেহের সব অংশ জুড়ে দেওয়া যায়নি।

Table of Contents

দ্য চক ম্যান সি.যে.টিউডর এর বই পরিচিতি

বইয়ের নাম :-  দ্য চক ম্যান।
লেখক :-  সি.যে.টিউডর।
অনুবাদ :-  রাফসান রেজা রিয়াদ।
প্রকাশক :-  সৈয়দ মোহাম্মদ রেজওয়ান।
প্রকাশনী :-  বুক স্ট্রিট।
দাম (Price) :-  ৩৮০টাকা।

The Chalk Man C.J. Tudor-দ্য চক ম্যান সি.যে. টিউডর

The Chalk Man C.J. Tudor- দ্য চক ম্যান সি.যে. টিউডর এর বইটির নামকরণঃ

খেলার ছলে এডি ও তার বন্ধুরা তাদের ভাষা বুঝার জন্য চক ব্যবহার করতো। ভুলবশত একটি খুন থেকে চকম্যানের আগমন হয়। সেখান থেকেই নামকরণ করা হয় দ্য চক ম্যান।

The Chalk Man C.J. Tudor- দ্য চক ম্যান সি.যে. টিউডর এর বইটিতে কি কি প্রচ্ছদ রয়েছে?

প্রথমে প্রারম্ভ দিয়ে শুরু। তারপর ২০১৬ এবং ১৯৮৬ সাল দুটির ঘটনা ক্রমান্বয়ে বর্ণনা করা হয়েছে।

The Chalk Man C.J. Tudor – দ্য চক ম্যান সি.যে. টিউডর এর বইটির প্রচ্ছদের বর্ণনাঃ

বইটিতে ২০১৬ সাল এবং ১৯৮৬ সালের বর্ণনা করা হয়েছে ক্রমান্বয়ে। প্রথমে বর্তমানের যে ঘটনাগুলো ঘঠছে তার সাপেক্ষে পূর্বের ঘটনাগুলোর বর্ণনা চলে আসছে ক্রমান্বয়ে।

The Chalk Man C.J. Tudor-দ্য চক ম্যান সি.যে. টিউডর এর বইটির প্রাসঙ্গিক বিষয়ঃ

চক ম্যানের অদ্ভূত সব আঁকানো ছবি দেখেই এডি এবং তার বন্ধুরা বিপদের সংকেত পায়। খেলার ছলে বন্ধুরা তাদের ভাষা বুঝার জন্য চক ব্যবহার করার পরিণতি এমন হবে তারা কেউ কখনোই ভাবে নি। সেই ঘটনার আসল কারন সহ যারা জরিয়ে পরেছিল তাদের সাথে যে ঘটনা ঘটতে থাকে তার বর্ণনা করা হয়েছে। সেই ঘটনার রহস্য থেকেই চকম্যানের আগমন ঘটে তাদের জীবনে।

The Chalk Man C.J. Tudor-দ্য চক ম্যান সি.যে.টিউডর বইটির এর সারসংক্ষেপঃ

২০১৬ (The Chalk Man)

জন্মদিনে বালতি ভরা চক পাওয়া, চক মানব আঁকতে শুরু করা, ভক মানব দেখতে পাওয়া, না কি যখন লাশটা খুঁজে পাওয়া গেলো তখন থেকে শুরু সমস্যার! হঠাৎ হ্যালোরানের সাথে দেখা হওয়াতে শুভ সুচনা ধরা যায়।

১৯৮৬ (The Chalk Man)

খাবার টেবিলে স্যান্ডউইচ খাওয়ার সময় এডির বাবা বললো ঝড় আসবে। এডির বাবা লেখালেখি করে ম্যাগাজিন এবং পত্রপত্রিকায়। তার ডাক নাম এডি মানস্টার।তার পারিবারিক নাম অ্যাডামস। মোটু গ্যাভ,হোপ্পো,মেটাল মিকি এবং নিকি।

ওয়াল্টযারের কাছে কিছুক্ষণ আগেও মেয়েটা সেখানে ছিলো কিন্তু গগনবিদারী আওয়াজে সব হারিয়ে গেলো। ওয়াল্টযারের ঘূর্ণন রিং ভেঙ্গে পরার আওয়াজ ছিল। মেয়েটার হাঁটুর হাড়ে গেঁথে গেছে লোহা তার পায়ের নিচের অংশ রগের সাথে ঝুলে আছে। মৃত ভেবে চলে আসতেই মেয়েটা হাত বাড়িয়ে বললো বাঁচাও। ফ্যাকাশে মানব তার থেকে জানতে চাইলো তার নাম আর ব্যথা পেয়েছে কি না! মা অনেক কয়েকবার মেয়েটাকে দেখতে হাসপাতালে যেতে বলে। কিন্তু তখনই মনে হয় হয়ত নীরবে দোষারোপ করবে মি. হ্যালোরান না থাকলে না মৃতুর মুখে ফেলে আসতো তাকে।

২০১৬ (The Chalk Man)

ক্লো কে বাড়ি ভাড়া দেওয়াতে ভাড়ার টাকাটা কাজে লাগে আর তারসাথে সাহচার্যও। জানালার পাশে সবসময় বন্ধুদের সাথে বসা হয় সেখানেই বসে আছে হোপ্পো আর গ্যাভ।

১৯৮৬ (The Chalk Man)

জুলাই মাস,মেলার দুর্ঘটনার পর দুমাস কেটে গেছে,এক সপ্তাহ বাকি আছে মোটু গ্যাভের জন্মদিনে।আমন্ত্রণ পত্রে পিতা-মাতাসহ আমন্ত্রণ, লিখা আছে ডিসকোও থাকবে। গ্যাভোর জন্মদিনের দিনটা খুব গরম পরেছিল। পার্টিতে মি.হ্যালোরানকেও দেখা গেলো। বাথরুমে যাওয়ার সময় এডি দেখতে পেলো একটা উপহার এখনও খোলা হয়নি। গ্যাভ উপহারটা খুললে দেখা গেলো নানা রঙের চক বাক্সভর্তি। কে দিয়েছে নাম নাই।

২০১৬ (The Chalk Man)

মিকি বিজ্ঞাপনী সংস্থার হয়ে কাজ করে। এতদিন পরে যোগাযোগ করার মানে কি কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা দেওয়া ছাড়া অন্য কিছু! গ্যাভ মিকিকে সবথেকে বেশি ঘৃনা করে। একদিন পার্টি শেষে মিকি মাতাল গ্যাভকে বাড়ি পোঁছে দিতে গিয়ে গাড়ি গাছের সাথে লাগিয়ে দেয়। মিকির ক্ষতি না হলেও গ্যাভের শিরদাঁড়ার হাড় ফেটে যায়, সেদিন থেকে হুইলচেয়ারে দিন কাটছে গ্যাভের। সকালের চিঠিটা খুলতেই চোখে পরলো ক্রেয়নের আকা ছবি স্টিক ফিগারের গলার চারপাশে ফাসির দড়ি। খামের উল্টো পাশে একটুকরো সাদা চক।

১৯৮৬ (The Chalk Man)

একদিন পার্কে মি.হ্যালোরানের সাথে দেখা হলে তিনি তার আঁকানো ছবিগুলো দেখালো। কি দিয়ে আঁকে জানতে চাইলে চকের মতো কিছু একটা দেখায়। যার নাম বলে প্যাস্টেল। মোটু গ্যাভ তার জন্মদিনে এক প্যাকেট যা পেয়েছিল। অ্যান্ডারব্যারির জঙ্গলে একটি বাড়ির নাম স্যালমন হোমস। গৃহ নির্মাণ ও মন জয়ের ত্রিশ বছর লেখা।

২০১৬ (The Chalk Man)

মিকি ডিনারে আসবে তাই রান্না করছে এডি। ক্লো এসে বিভিন্ন কথা বলে যাওয়ার সময় বললো কোনো কথা খুজে না পেলে সে কল দিয়ে তাকে বাইরে যাওয়ার জন্য সাহায্য করতে পারে। এডি বলল এতদিন পর দেখা অনেক কিছু নিয়েই আলোচনা হবে। তখন ক্লো বলল কথা বলার মত অনেক কিছু থাকলে এতদিন পরে না এর আগেও যোগাযোগ করতে তোমরা। ক্লো বলল ত্রিশ বছর আগে যে চারজন বাচ্চা লাশ খুঁজে পেয়েছিল তার একজন এডি তুমি। মিকি আসার পর অনেক কথা হওয়ার পর আসল কথা বলল যে এই বছরে ঐ ঘটনার ত্রিশ বছর হতে চলেছে। তাই সে চায় যে ঐ ঘটনা নিয়ে একটা বই বা টিভি সিরিজ করতে যা করতে হলে দরকার ঐ ঘটনায় ছিলো এমন কেউ,যে ছিলো সে হলো এডি। একথা শুনে এডি না করে দিলো। মিকি বলল “কে খুন করেছে সে জানে”।

১৯৮৬ (The Chalk Man)

মেটাল মিকির জরুরি ডাকে মাঠে গিয়ে এডি কাউকেই দেখতে পেলোনা। দরজার শব্দে পিছনে তাকাতেই দেখলো শনকে দেখল অনেক মারার পর মি.হ্যালোরান এসে তাকে বাচাঁলো। তিনি এডিকে বাসায় পৌঁছে দিলেন। দরজায় একটা চিঠি পরে থাকতে দেখে এডি তা নিয়ে বাসায় তার মা কে দিলো।চিঠিটা খোলার পর দেখা গেলো গোলাগী রঙের কিছু একটা যাতে আঠালো তরল আর রক্ত লাগানো। পরে জানা গেছে ওটা শুকরের ভ্রন। বাক্সের তলার কাগজে লেখা শিশু হত্যাকারী।

২০১৬ (The Chalk Man)

মিকি চলে যাবার পরে ক্লো আমার ঘরে এসে কিছু সময় কথা বলার পরে এডি রান্না ঘরে গেলে সে অনুভব করলো লিভিং রুমে চেয়ারে বসে আছে মি.হ্যালোরান। তিনি বললেন হ্যালো এডি অনেক দিন দেখা হয় না। সকালে ক্লো এডিকে দেখালো রান্নাঘরের উনুনে সাদা চকে আকা ছবি।সাদা চক ম্যান।

১৯৮৬ (The Chalk Man)

মিকি আর ডেভিড এসে ডেকে বলে নদীতে পরে কে যেন মারা গেছে। পরে জানা গেলো লাশটা মেটাল মিকির ভাই শন। রাতে একটু ঘুমাতেই এডি দেখতে পেলো কে যেন ঢিল দিচ্ছে তার ঘরে সে দেখতে পেলো বাইরে শন তাকে ডাকছে। সে বাইরে গেলে শন তাকে বলে তোর জন্য বার্তা আছে। চকম্যান থেকে সাবধান। সকালে দেখলো চকম্যানটা সেখানেই আছে। চকম্যানটা আকা সাদা চক দিয়ে কিন্তু তাদের চার জনের কাছে তো সাদা চক নেই।

২০১৬ (The Chalk Man)

সকালে বাইরে যাওয়ার পরে ক্লো ফোন করে বলে মিকি তার ওয়ালেট ফেলে গেছে। তার হোটেলের কি ও আছে তাতে। তার মানে কালরাতে মিকি হোটেলে ফিরে যায়নি! হোটেলে গিয়ে এডি জানতে পারলো মিকি রাতে হোটেলে ফেরে নি।

 

১৯৮৬ (The Chalk Man)

শনের শেষকৃত্যানুষ্ঠানে সবাই গেলে শেষ দিকে এসে ওয়াল্টযারের স্বর্ণকেশীর বান্ধবী তার বাবার সাথে এসেছে তাকে এর আগেও একবার তার মায়ের কাছে আসতে দেখেছে এডি। হোপ্পো এসে বললো মারফিউকে পাওয়া যাচ্ছে না। চার্চের দরজার কাছে সাদা চকম্যান। হাত উঠানো, চিৎকার করতে চাইছে এবং সাদা চকের কুকুর। মারফিউকে খেলার মাঠে দেখা গেলো। কে যেন বিষ খাইয়িছে।

২০১৬ (The Chalk Man)

সন্ধ্যা বেলা পুলিশ এসে সব তথ্য নিয়ে জানালো একটা লাশ পাওয়া গেছে। ওল্ড মিডোস পার্কের ঔদিকের নদীতে।

১৯৮৬ (The Chalk Man)

হোপ্পো মারফিকে কবর দেয়নি। পুড়ে দিয়েছিল,কয়েকদিন পর সেই ছাই মাঠে ফেলতে গিয়ে মিকির সাথে দেখা। হোপ্পো আর মিকির মারামারি হয়, একসময় মিকি হোপ্পোকে বলে তোর কুকুর সে মেরেছে, যাতে কাছের মানুষ চলে যাওয়ার কষ্ট সবাই বোঝে।

২০১৬ (The Chalk Man)

এডি তার মাকে বললো মিকি বই লিখতে যাচ্ছিল ছোটবেলার সেই কাহিনী নিয়ে। আর মিকি বলেছিল মেয়েটিকে কে মেরেছে ও জানে। তখন এডির মা বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে বললো বিশ্বাস করো! বলে কিছু প্রশ্ন করলো। কিন্তু তার মা তো অযথা প্রশ্ন করার মানুষ না। জানতে চাইলে কিছুনা বলে এড়িয়ে যায়। গ্যাভের সাথে দেখা করতে যাওয়াতে সে মিকিকে নিয়ে কথা বললো। সবশেষে বলে মিকির ভাইকে খুনও করেছে গ্যাভ।

১৯৮৬ (The Chalk Man)

নিকির বাবাকে গীর্জায় কারা যেন মেরে ফেলে রেখেছিল। মাথায় আঘাত পাওয়ায় কিছু বলতে পারেন না। শুধু বসতে পারেন একা। তাই তাকে কেয়ার হোমে রাখা হয়েছে। এডির মার সাথে এডি একদিন তাকে দেখতে গেলে এক বয়স্ক মহিলা এডিকে বলে তিনি নিকির বাবাকে রাতের বেলা দেখেছে। সে মানুষরূপী শয়তান। ওয়াল্টযার মেয়েটাকে বাড়ি নিয়ে যাওয়ার পরও মি. হ্যালোরানের সাথে যোগাযোগ ছিল। কফিশপে বা পার্কে দেখা গেলেও কেউ কিছু মনে করে নি, ভেবেছে সাহায্য করছে। কিন্তু সন্দেহ সেদিন করেছে যেদিন নিকির বাবাকে মারা হয় তার আগে এডির বাবাকে তিনি বাড়ি নিয়ে আসেন। তিনি ওই মেয়েটির কাছ থেকেই আসছিলেন তার মেয়েটির মা বাড়ি না থাকলে তিনি যেতেন আর মেয়েটিও আসতো তার বাড়িতে।

২০১৬ (The Chalk Man)

এডি তার কোট টা কোথায় রেখেছিলো খুঁজে পাচ্ছে না। খুঁজতে খুঁজতে হঠাৎ ওয়ারড্রবের নিচে পেলো।হাতায় শুকনো লালচে ছোপছোপ কিছু দেখে ঢোক গিললো কারণ রক্ত!

১৯৮৬ (The Chalk Man)

চারজনকে পার্কে এক করে একটি মেয়ের ছবি তারপাশে কতগুলো গাছ আকা সংকেত দেখালে তারা জঙ্গলে গেলে একটি গাছের নিচে সবুজ পাথরের আঙটি সহ নখ। দেখার সাথেই বুঝে গেছিলো ওয়াল্টযারের মেয়েটার নখ। সবার ধারণা মি. হ্যালোরান মেয়েটিকে খুন করেছে।

২০১৬ (The Chalk Man)

নিকির সাথে দেখা করাতে জানতে পারা গেলো ক্লো নিকির বোন। হ্যানা যাকে শন ধষণ করে নি, করেছে নুকির বাবা। আর তার মেয়ে ক্লো। ক্লো ই চক ম্যান আর ওদের চারজনকে নিয়ে গবেষনা করছে। বাড়ি এসে দেখলো ক্লো চলে গেছে।

১৯৮৬ (The Chalk Man)

মেয়েটার আংটিটা মি. হ্যালোরানকে দেওয়ার জন্য কাউকে না বলে তার বাড়িতে গিয়ে অনেক সময় দাঁড়ানোর পরও দরজা না খুললে আংটিটা টেবিলের উপর রেখে আসে এডি। বাড়ি এসে জানতে পারে হ্যালোরান আত্মহত্যা করে। সবাই ধরে নেয় মেয়েটাকে খুন করে সাথে নিজেকেও।

২০১৬ (The Chalk Man)

দরজা খুলতেই এডি ক্লো কে দেখতে পেলো। ক্লো তাকে সব খুলে বলল। সেদিন সে মিকির পিছনে গেছে এবং তার থেকে একটা নোটবুক চুরিও করেছে। মিকি ক্লো কে দিয়ে এইসব কাজ করাচ্ছে এতদিন থেকে। এলিসাকে হ্যানা মনে করে মেরে দিয়েছে একথা বলল হ্যানার বাবা। এরমধ্যে গ্যাভ আর হোপ্পো বলেছে মিকির খুনির সন্ধান পাওয়া গেছে। সব বুঝতে পেরে ওরা তিনজন পাদ্রীর কাছে গিয়ে সব বুঝে জঙ্গলে গেলো। দেখতে পেলো ক্লো পরে আছে। পাদ্রী গ্যাভকে আঘাত করে এডির গলা চেপে ধরলো।এডি তখন নিজেকে ছাড়াতে না পেরে ভাবলো সব শেষ হতে যাচ্ছে কিন্তু ঠিক তখনি নিকি এসে ওর বাবার পিঠে কুড়াল বসিয়ে দিল।

 

এডির কাছে এখনো লুকানো আছে এলিসার মাথা। সেই সকালে মনে কু ডাকছিল তাই সাইকেল নিয়ে জঙ্গলে গিয়ে দেখতে পেল মানুষের হাত। তারপর খুঁজতেই পা, শরীর, মাথা সব পেলো। এডি বাক্স থেকে চক বের করে চকম্যান আঁকলো। বিভিন্ন চক দিয়ে আঁকলো কারণ কেউ যাতে বুঝতে না পারে। এখনও সেই শূণ্য অক্ষিকোটর চেয়ে আছে তার দিকে। বাক্সটি নিয়ে ইঞ্জিন চালু করে ম্যানচেস্টারের উদ্দেশ্যে চলে গেলো।

 Bangla Book Review
এই বইটির অডিও গল্প শুনতে চাইলে Dishas Storyplate

Leave a Comment